The Single Best Strategy To Use For আলু চাষের পদ্ধতি, NB Article, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ,

The Single Best Strategy To Use For আলু চাষের পদ্ধতি, NB Article, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ,

Blog Article

গাছ ছড়ানো প্রকৃতির। কান্ডের সংখ্যা বেশি। কান্ড শক্ত ও হালকা সবুজ। খরা সহ্য করার ক্ষমতা আছে। আলু ডিম্বাকার, মাঝারি  আকৃতির, ত্বক মসৃন ও হালকা more info হলুদে, শাঁসের রং হলুদ ও চোখ  অগভীর। কান্ড বেশি রোমশ। জীবনকাল ৯০-৯৫ দিন। মড়ক ও অন্যান্য রোগ সহনশীল। সারা দেশেই চাষাবাদ করা যায়। উচ্চ ফলনশীল ও সংরক্ষণ ক্ষমতা বেশি ও আকর্ষণীয় রং বলে জাতটি চাষ বেশি হতে পারে।

ক্ষতির নমুনা: পাতা হলদে হয় ও তার উপরে বিভিন্ন বর্ণের দাগ পড়ে। পাতা কিছুটা কুঁকড়িয়ে গাছ খর্বাকৃতির হয়।

মাচানে আলু গাদা করে অথবা বস্তায় ভর্তি করে রাখা যায়৷ আলু গাদা করে রাখলে গাদার উচ্চতা কখনো যেন তিন মিটারের বেশি না হয়৷ আলু বস্তায় রাখলে বস্তা মাচানে খাড়া করে রাখতে হবে এবং বস্তা এমনভাবে পাতলা করে রাখতে হবে যাতে বস্তার ভিতরে অনায়াসে বায়ু চলাচল করতে পারে৷ আলু হিমাগারে প্রবেশ ও বাহির করবার সময় একটি নিয়ম পালন করা বাঞ্চনীয়৷ হিমাগারে প্রবেশের পূর্বে আলুকে ১৬-১৮ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রায় ৪৮-৭২ ঘন্টার জন্য প্রিকুলিং এবং বাইরে আনার পূর্বে প্রিহিটিং করতে হবে৷

পরিপক্বতার লক্ষণ: যখন দেখা যাবে আলু গাছগুলো হলুদ হয়ে মরে যাচ্ছে তখনই বুঝতে হবে আলু তোলার উপযুক্ত সময় হয়েছে৷ সাধারণত আলুবীজ লাগাবার ৩ থেকে ৪ মাসের মধ্যেই এ আলু তোলা যায়৷

৫ থেকে ২ টন বীজ আলুর প্রয়োজন (একরে ৬০০-৮০০ কেজি)।

এর মানে হল মাটির রোগজীবাণু বীজের মধ্যে সহজে প্রবেশ করতে পারে না। এছাড়াও আপনি ছাই মেখে এই কাজটি করা যেতে পারে। এর ফলে আলু নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা খুব কম। প্রতিটা আলু কাটার পরে আপনি যেটি করবেন সাবান পানি ব্যবহার করে যেটি দিয়ে আগুন কাটবেন সেটি সুন্দরভাবে পরিষ্কার করে নিবেন যাতে করে ও রোগ জীবাণু এক বীজ থেকে অন্য বীজে না যেতে পারে। আলুর বীজ অন্যান্য ভাবে না কেটে লম্বা ভাবে কেটে নিবেন। বাংলাদেশে বর্তমানে আলু চাষের সবথেকে ভালো সময় হলো কার্তিক এবং অগ্রহায়ণ মাস অথবা নভেম্বর মাসেও সব থেকে আলু ভালো চাষ হয়।

৫ সেমি) দিয়ে ঢেকে দিতে হবে। আলু সংরক্ষণ করার আগে সুতলী পোকা আক্রান্ত আলু বেছে ফেলে দিতে হবে।

ফেইসবুক পেইজ ভিজিট ও লাইক দিন। পরিচালক

জমি সব সময় পরিষ্কার রাখতে হবে। আগাছা থাকলে আগাছা মুক্তি করে দিতে হবে। আলু লাগানোর ৩০ থেকে ৩৫ দিনের মধ্যে আজ আছে পরিষ্কার করে দিয়ে দুই সারির মধ্যে কুপিয়ে দিতে হবে এরপরে সার প্রয়োগ করতে হবে। যে মাটিতে সার পড়বে ওই মাটিতে তুলে আলু গাছের গোড়ায় দিয়ে দিতে হবে। তবে খেয়াল রাখতে হবে কুপানো সময় যাতে আলু গাছের শিকড় না কেটে যেতে পারে। এবং আলু গাছটি যেন মাটিতে না চাপা পড়ে এই বিষয়টি খেয়াল রাখতে হবে। আবার ৫৫ থেকে ৬০ দিন পরে যদি কোন অবস্থায় আগাছা থাকে তাহলে আগাছা পরিষ্কার করে দিয়ে পুনরায় ভাবে আগাছা পরিষ্কার করতে হবে এবং আলু গাছের মাটি তুলে দিতে হবে। এই বিষয়টি অবশ্যই খেয়াল রাখতে হবে।

পোকার কীড়া দিনের বেলা মাটির নিচে লুকিয়ে থাকে৷ আলুর কাটা গাছ অনেক সময় কাটা গোঁড়ার পাশেই পড়ে থাকতে দেখা যায়৷

অনুকূল পরিবেশ: ডিসেম্বর মাসের মাঝামাঝি হতে এ পোকার সংখ্যা বাড়তে থাকে।

কারণ আলু এমনই এক সবজি যেটি মাংস, মাছসহ নানা ধরনের তরকারিতে ব্যবহার করা হয়। ভর্তা, ভাজি, চিপসসহ নানাভাবে খাওয়া যায়। বিরিয়ানিতেও অনেকের চোখ থাকে ওই আলুর দিকেই।

সাইটটি শেষ হাল-নাগাদ করা হয়েছে: ২০২৪-১০-০৩ ০৫:৫৬:৫০ পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে:  মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ,  এটুআই,  বিসিসি,  ডিওআইসিটি ও  বেসিস। কারিগরি সহায়তায়:

সুলভে কৃষি পন্য ক্রয়ে আস্থা রাখুন বাংলাদেশের প্রথম কৃষি ভিত্তিক ইকমার্স ‘এগ্রোবাংলা শপ’ এ।

Report this page